আলোকের এই ঝর্নাধারায় ধুইয়ে দাও -আপনাকে এই লুকিয়ে-রাখা ধুলার ঢাকা ধুইয়ে দাও-যে জন আমার মাঝে জড়িয়ে আছে ঘুমের জালে..আজ এই সকালে ধীরে ধীরে তার কপালে..এই অরুণ আলোর সোনার-কাঠি ছুঁইয়ে দাও..আমার পরান-বীণায় ঘুমিয়ে আছে অমৃতগান-তার নাইকো বাণী নাইকো ছন্দ নাইকো তান..তারে আনন্দের এই জাগরণী ছুঁইয়ে দাও নতুন ও অজ্ঞাত অপরিচিত লেখক,কবিদের লেখা আলোকরেখায় প্রকাশ ~ alokrekha আলোক রেখা
1) অতি দ্রুত বুঝতে চেষ্টা করো না, কারণ তাতে অনেক ভুল থেকে যায় -এডওয়ার্ড হল । 2) অবসর জীবন এবং অলসতাময় জীবন দুটো পৃথক জিনিস – বেনজামিন ফ্রাঙ্কলিন । 3) অভাব অভিযোগ এমন একটি সমস্যা যা অন্যের কাছে না বলাই ভালো – পিথাগোরাস । 4) আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও , আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দেব- নেপোলিয়ন বোনাপার্ট । 5) আমরা জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহন করি না বলে আমাদের শিক্ষা পরিপূর্ণ হয় না – শিলার । 6) উপার্জনের চেয়ে বিতরণের মাঝেই বেশী সুখ নিহিত – ষ্টিনা। 7) একজন ঘুমন্ত ব্যাক্তি আরেকজন ঘুমন্ত ব্যাক্তি কে জাগ্রত করতে পারে না- শেখ সাদী । 8) একজন দরিদ্র লোক যত বেশী নিশ্চিত , একজন রাজা তত বেশী উদ্বিগ্ন – জন মেরিটন। 9) একজন মহান ব্যাক্তির মতত্ব বোঝা যায় ছোট ব্যাক্তিদের সাথে তার ব্যবহার দেখে – কার্লাইন । 10) একজন মহিলা সুন্দর হওয়ার চেয়ে চরিত্রবান হওয়া বেশী প্রয়োজন – লং ফেলো। 11) কাজকে ভালবাসলে কাজের মধ্যে আনন্দ পাওয়া যায় – আলফ্রেড মার্শা
  • Pages

    লেখনীর সূত্রপাত শুরু এখান থেকে

    নতুন ও অজ্ঞাত অপরিচিত লেখক,কবিদের লেখা আলোকরেখায় প্রকাশ



    নতুন অজ্ঞাত অপরিচিত লেখক,কবিদের লেখা আলোকরেখায় প্রকাশ


    নতুন বা পরিচিতির আড়ালে থাকা স্বগুণ ধন্য লেখক,কবিদের লেখা তাঁদের জীবনী নিয়মিত আলোকরেখায় প্রকাশিত হবে।এই বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার কারন তাঁদের উৎসাহিত করা এবং পাঠকদের মাঝে তাঁদের প্রজ্ঞার আলো ছড়িয়ে দিতে।অনেক ভাল ভাল লেখা শুধুই লেখকদের খাতায় রয়ে যায় অনাদৃত।পাঠকের কাছে পৌঁছুতে পারে না কেবল মাত্র প্রকাশ মাধ্যমের অভাবে।খ্যাতনামা পরিচিত লেখকদের ভিড়ে অনেক অজ্ঞাত অপরিচিত অবিদিত লেখকের উপন্যাস কবিতা গল্প ক্রমশ কোণঠাসা হতে হতে হারিয়ে যায় কালের গর্ভে।সব লেখা পড়ে থাকে কোনও ছেঁড়া ডায়েরির পাতায় বা দিস্তা পাতায় লেখা গল্প কোনদিন অজান্তেই বিক্রি হয়ে যায় পুরনো খবরের কাগজের ভিড়ে।বইয়ের পাতায় হোক কালো কালো অক্ষর।সব লেখক কবি সাহিত্যিকই চান তাঁর সৃষ্টিটা মানুষ পড়ে দেখুক।তাঁদের মেধা মনন দিয়ে যে ভাবনার জন্ম দিয়েছে তা পৌঁছে যাক মানুষের কাছে।সেই কাজটা করা চেষ্টাই প্রধান আলোকরেখা' উদেশ্য।তাই আলোক রেখা গাঁটছড়া বাঁধলো পরিচিতির আড়ালে থাকা লেখক কবির কলম,কবিতা লেখার সাথে যোগসূত্র হবে সাহিত্য অনুরাগী লেখকদের রচনায়।এপার ওপার বাংলার কাঁটাতারের বেড়া ভেঙে মিলে মিশে একাকার হবে।দুই বাঙলায় লুকিয়ে থাকা বুকভরা অভিমান নিয়ে অনাদরে থাকা অভিমানের জ্বালা থেকে কিছু অচেনা অদেখা লেখকদের সব বন্ধন ভেঙে চুরে মিশে যাক কলম সঙ্গে,ভাবের সঙ্গে,ছন্দের সঙ্গে।লেখক,কবি সাহিত্যিক একটি জাতির আত্মা!তথা প্রাণ।তাঁদের লেখনি আত্মার ধারক,বাহক প্রকাশক।সেই অনাদিকাল থেকে আধুনিক কাল পর্যন্ত যুগ-যুগ ধরে তাঁরা তাদের নিজস্ব চিন্তা-ভাবনাগুলোকে মনের মাধুরী মিশিয়ে সৃষ্টি করে চলেছেন।

    ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতি ভিন্ন ভিন্ন সময়কে উপজীব্য করে রচিত হওয়ায় এগুলোর আবেদন উপযোগিতা এবং ভাবও সাধারণতঃ সময়ের জন্য উপযোগী।দেশ-সমাজও জাতির প্রয়োজনে লেখক এবং কবিকে উচ্চস্বরে কথা বলতে হয় তার লেখা কবিতার মাধ্যমে।তাঁদের সামাজিক দায়বদ্ধতা আছে।কবি বিচ্ছিন্ন মানুষ নন।তাঁকে বাস করতে হয় জীবন যাপনের কোলাহলের মধ্যে।আর এরই ভেতরেই করতে হয় পরিশ্রুতির অনুশীলন।একজন কবির বিখ্যাত হওয়ার জন্য অনেকগুলো কবিতার লাইন প্রয়োজন নেই একটি কবিতা কবিকে দিতে পারে অমরত্ব।আর সাহিত্যিক মেধা প্রজ্ঞাশক্তি দিয়ে সাহিত্য রচনা করেন।বিরহ যন্ত্রণা বিচ্ছেদ কষ্ট আনন্দ-এই সব বিষয়ের ওপর রচিত।প্রত্যেক সমাজ-সভ্যতাও নির্দিষ্ট ভাষায় রচিত হওয়ায় কবিরা বহুমাত্রিক বিচিত্র ভঙ্গিমা,সৃষ্টিশৈলী প্রয়োগ তাদের কবিতায় কালের বিবর্তনে পরিবর্তিত হয়ে বর্তমান রূপধারণ করেছে।বিশ্ব  সাহিত্যের ইতিহাসের পর্দায় পরবর্তীকালে এই বিষয়াদি ঠাঁই করে নিয়েছে।বৈচিত্র্যময় শিল্পশৈলীই বর্তমান সাহিত্যকে যথেষ্ট সমৃদ্ধ করেছে।কার্যত যিনি লেখেন-তিনিই লেখক।যে ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণ সৃষ্টিশীল কোন লেখনী কিংবা লেখাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেনতিনিই লেখকরূপে গণ্য হয়ে থাকেন।
    একজন দক্ষ লেখক উত্তম ভাষাশৈলী প্রদর্শন নিজ চিন্তাধারার প্রকাশ ঘটান কিংবা গল্পচিত্রকবিতা,নাটক,উপন্যাস,প্রবন্ধ,রূপকথা,কল্পকাহিনী,মাধ্যমেলেখার আকারে হিসেবেগ্রন্থে জনসমক্ষে তুলে ধরেন
    সৃষ্টিশীল কর্মগুলো অনেক ক্ষেত্রে সমাজ ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ বিপ্লবাত্মক ভূমিকা পালন করে যা সুস্থ সাংস্কৃতিক ধারা প্রবাহিত।অনেক ভাল লেখাও শুধুই লেখকের খাতায় রয়ে যায় অনাদৃত।পাঠকের মাঝেপৌঁছুতে পারে না কেবল উপযুক্ত মাধ্যমে অভাবে।আলোকরেখা এই উদ্যোগ দুই বাংলার কোণায় কোণায় ছড়িয়ে থাকা বহু আপাত,অনামী কবি লেখকদের সৃষ্টি শুধু ভারত বা বাংলাদেশের নয় বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা বাংলাপ্রেমী সাহিত্য প্রেমীদের। এঁদের লেখার মান কি কোথায় এঁরা স্বনামধন্য লেখকদের চেয়ে কম তাও নিয়ে প্রশ্ন তোলার মত স্পর্ধা আমার।এ বিচারের ভার সম্মানিত পাঠকদের উপর অর্পিত তবে ভালো লেখাকে মর্যাদা দেওয়ার এই দুরন্ত উদ্যোগ।
    সানজিদা রুমি কর্তৃক গ্রথিত http://www.alokrekha.com

    2 comments:

    1. নবদিগন্তOctober 30, 2017 at 10:25 AM

      আলোকরেখার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।অতি চমৎকার একটি প্রস্তাব। নুতুন লেখক ও কবিদের পরিচিত ক্ষেত্রে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। আলোকরেখাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

      ReplyDelete
    2. মহম্মদ জামিলOctober 30, 2017 at 10:31 AM

      আলকরেখার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই । নতুন বা পরিচিতির আড়ালে থাকা অনেক লেখক,কবির লেখা ও তাঁদের জীবনী পড়ার সুযোগ হবে। অনেক ধন্যবাদ আলোকরেখাকে!

      ReplyDelete

    অনেক অনেক ধন্যবাদ