
আমি স্বাধীনতার যুদ্ধ দেখিনি ~~~~~~সানজিদা রুমি
ইরাবতী আর মোহন কথা............. সুলতানা শিরীন সাজি
ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী একটি নাম একটি চেতনা
১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয়মাস ব্যাপী সংগঠিত রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর এদেশের দামাল যোদ্ধারা যখন বিজয়ীর বেশে ঘরে ফিরে এলেন, তখন তাদের আমরা বরণ করে নিয়েছিলাম ফুলেল সংবর্ধনা ও ভালবাসায়। তাদের বীর উপাধি দেয়া হয়েছিল, সম্মান দেয়া হয়েছিল, সমাজেও তারা অর্জন করেছিলেন বিশেষ স্থান। কিন্তু ঘরে ফেরা যোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা ও সম্মানের সাথে ঘরে তুলে নেয়া হলেও এই সে যুদ্ধে যে দুই লাখ মা-বোন হারিয়েছিলেন তাদের সম্ভ্রম, হারিয়েছিলেন সর্বস্ব- তাদের এ সমাজ কোনো সম্মানই দেয়নি। বরং তাদের বর্জন করা হয়েছিল সমস্ত সামাজিক আচার অনুষ্ঠান থেকে, আড়ালে রাখা হয়েছিল সমস্ত ভাল কাজ থেকে।তাদেরকে পুরস্কার হিসেবে যেটা দেয়া হয়েছিল তার নাম অপবাদ, তার নাম লজ্জা।
মেহরাব রহমানের কবিতা পাঠ
সমাপ্তি কি সমাসন্ন?
ঋতুরাজ বসন্ত~~~~~~~~~~~~ সানজিদা রুমি
ভালবাসার ইতিকথা ............ তাসরীনা শিখা
তাসরীনা শিখা
মানুষের জীবন একটা ।কিন্তু এই এক জীবনে একেক বয়েসের ভাবনা একেক রকমের। আরে এই ভাবনার অধ্যায় গুলো সবাইকেই পেড়িয়ে আসতে হয়। আমাকেও হয়েছে। তরুন বয়সে একটা ভাবনা আমার মাথায় ঘুরপাক খেতো সেটা ছিলো , যারা ভালোবেসে বিয়ে করে তাদের দাম্পত্য জীবনটা না জানি কেমন হয়। নিশ্চয়ই ভীষণ সুখের এবং আনন্দের। যাকে ভালবেসেছে তাকেই বিয়ে করতে পেরেছে। আমার সব সময় ইচ্ছে ছিলো যাকে বিয়ে করবো ভালোবেসে করবো । অচেনা একটা মানুষকে কোন অবস্থাতেই করবো না। কিন্তু দুর্ভাগ্য বলি আর সুভাগ্য বলি আমার ভালোবেসে বিয়ে করা হয়নি। আমার অধিকাংশ বন্ধুরা ভালোবেসে বিয়ে করেছিলো কিন্তু তাদের বিয়ের পরের জীবনটা কেমন হয়েছিলো সেটা জানার সুযোগ আমার হয়নি ।কারন তাদের বিয়ের আগে আমার বিয়ে হয়ে গেছিল , তারপর বিদেশ যাত্রা ।