আলোকের এই ঝর্নাধারায় ধুইয়ে দাও -আপনাকে এই লুকিয়ে-রাখা ধুলার ঢাকা ধুইয়ে দাও-যে জন আমার মাঝে জড়িয়ে আছে ঘুমের জালে..আজ এই সকালে ধীরে ধীরে তার কপালে..এই অরুণ আলোর সোনার-কাঠি ছুঁইয়ে দাও..আমার পরান-বীণায় ঘুমিয়ে আছে অমৃতগান-তার নাইকো বাণী নাইকো ছন্দ নাইকো তান..তারে আনন্দের এই জাগরণী ছুঁইয়ে দাও চিত্ত্বে ঋতুপর্ণ বিরাজমান সর্বদা।........... সানজিদা রুমি ~ alokrekha আলোক রেখা
1) অতি দ্রুত বুঝতে চেষ্টা করো না, কারণ তাতে অনেক ভুল থেকে যায় -এডওয়ার্ড হল । 2) অবসর জীবন এবং অলসতাময় জীবন দুটো পৃথক জিনিস – বেনজামিন ফ্রাঙ্কলিন । 3) অভাব অভিযোগ এমন একটি সমস্যা যা অন্যের কাছে না বলাই ভালো – পিথাগোরাস । 4) আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও , আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দেব- নেপোলিয়ন বোনাপার্ট । 5) আমরা জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহন করি না বলে আমাদের শিক্ষা পরিপূর্ণ হয় না – শিলার । 6) উপার্জনের চেয়ে বিতরণের মাঝেই বেশী সুখ নিহিত – ষ্টিনা। 7) একজন ঘুমন্ত ব্যাক্তি আরেকজন ঘুমন্ত ব্যাক্তি কে জাগ্রত করতে পারে না- শেখ সাদী । 8) একজন দরিদ্র লোক যত বেশী নিশ্চিত , একজন রাজা তত বেশী উদ্বিগ্ন – জন মেরিটন। 9) একজন মহান ব্যাক্তির মতত্ব বোঝা যায় ছোট ব্যাক্তিদের সাথে তার ব্যবহার দেখে – কার্লাইন । 10) একজন মহিলা সুন্দর হওয়ার চেয়ে চরিত্রবান হওয়া বেশী প্রয়োজন – লং ফেলো। 11) কাজকে ভালবাসলে কাজের মধ্যে আনন্দ পাওয়া যায় – আলফ্রেড মার্শা
  • Pages

    লেখনীর সূত্রপাত শুরু এখান থেকে

    চিত্ত্বে ঋতুপর্ণ বিরাজমান সর্বদা।........... সানজিদা রুমি

     চিত্ত্বে ঋতুপর্ণ বিরাজমান সর্বদা।

    সানজিদা রুমি 




     চিত্ত্বে ঋতুপর্ণ বিরাজমান সর্বদা। চলুন ওঁকে জানি  ওঁর কর্ম ক্ষেত্র ,কিছুটা ব্যক্তিগত  জীবন হতে। ৩১শে অগস্ট ঋতুপর্ণের জন্ম দিবস।১৯৬৩ সালের ৩১ অগস্ট কলকাতায় ঋতুপর্ণ ঘোষের জন্ম। তাঁর বাবা-মা উভয়েই চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাবা সুনীল ঘোষ ছিলেন তথ্যচিত্র-নির্মাতা চিত্রকর। ঋতুপর্ণ ঘোষ সাউথ পয়েন্ট হাই স্কুলের ছাত্র ছিল। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ডিগ্রি অর্জন করে।

    ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল একজন ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক অর্থনীতির ছাত্র ঋতুপর্ণ ঘোষের কর্মজীবন শুরু হয়েছিল একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার ক্রিয়েটিভ আর্টিস্ট হিসেবে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম ছবি হীরের আংটি। দ্বিতীয় ছবি উনিশে এপ্রিল মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালে। এই ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্র বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পায় ।ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল  সত্যজিৎ রায়ের অনুরাগী। দুই দশকের কর্মজীবনে তিনি বারোটি জাতীয় পুরস্কারের পাশাপাশি কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পেয়েছিল।



    চলচ্চিত্র জগতে আসার আগে ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিল কলকাতার একজন "অ্যাডভারটাইসমেন্ট কপিরাইটার" ১৯৮০- দশকে বাংলা বিজ্ঞাপনের দুনিয়ায় বেশ কিছু জনপ্রিয় এক লাইনের শ্লোগান লিখে সাড়া ফেলে দেয় সেই সময় কলকাতায় ইংরেজি হিন্দি বিজ্ঞাপনগুলি বাংলায় অনুবাদ করে চালানো হত। ঋতুপর্ণ বাংলায় স্বতন্ত্র বিজ্ঞাপনী শ্লোগানের ধারা সৃষ্টি করে। তাঁর সৃষ্ট বিজ্ঞাপনগুলির মধ্যে শারদ সম্মান বোরোলিনের বিজ্ঞাপনদুটি বিশেষ জনপ্রিয় ছিল। কোনো কোনো সমালোচকের মতে, (বিজ্ঞাপনী চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে) দর্শকদের কাছে আবেদন পৌঁছে দেওয়ার এক বিশেষ দক্ষতা তিনি অর্জন করেছিল, যা তাঁর ছবি বিশেষ করে মধ্যবিত্ত বাঙালি সমাজে জনপ্রিয় করে তোলে।
    ঋতুপর্ণ ঘোষের কর্মজীবন বিজ্ঞাপনী দুনিয়ায় শুরু হলেও ।চিত্র পরিচালনায় বিশেষ অবদান রাখে।  তাঁর পরিচালনায় প্রথম ছবি হিরের আংটি ১৯৯২ সালে মুক্তি পায়। ছবিটি তৈরি হয়েছিল শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের একটি উপন্যাস অবলম্বনে।এটি ছিল ছোটোদের ছবি।   এতে অভিনয় করেছিলেন বসন্ত চৌধুরী, মুনমুন সেন প্রমুখেরা।

    ১৯৯৪ সালে তাঁর দ্বিতীয় ছবি উনিশে এপ্রিল মুক্তি পায়। এই ছবিতে এক মা তাঁর মেয়ের পারস্পরিক সম্পর্কের কাহিনি দেখানো হয়েছে।  ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসা কুড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাণিজ্যিকভাবেও সফল হয়। ১৯৯৫ সালে এই ছবি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পায়।  এরপর দহন মুক্তি পায় ১৯৯৭ সালে। ১৯৯৮ সালে এই ছবি শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পায় এবং এই ছবির দুই অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত ইন্দ্রাণী হালদার একসঙ্গে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পান।  দহন ছবির বিষয়বস্তু কলকাতার রাস্তায় এক মহিলার ধর্ষিত হওয়ার কাহিনি। অপর একটি মেয়ে সেই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী। সে এগিয়ে আসে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে। কিন্তু সমাজ ধর্ষিতার পরিবার পরিজনের ঔদাসিন্যে সে হতাশ হয়। ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া অসুখ ছবিতে এক অভিনেত্রী তাঁর আয়ের উপর অনিচ্ছুকভাবে নির্ভরশীল বাবার সম্পর্ক দেখানো হয়। এটি শ্রেষ্ঠ বাংলা ছবি বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পায়। বাড়িওয়ালি মুক্তি পায় ২০০০ সালে। এই ছবিতে এক নিঃসঙ্গ বিধবা (কিরণ খের) নিজের বাড়িটি এক ফিল্ম প্রোডাকশনকে ভাড়া দেন। তাঁর অবদমিত কামনাবাসনাগুলি ছবির সুদর্শন পরিচালককে নিয়ে কল্পনার ডানা মেলে। এই ছবির জন্য কিরণ খের শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পান। ২০০০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত উৎসব শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পায়।


    এই ছবির বিষয়বস্তু এক একান্নবর্তী পরিবারের ভাঙন। এই পরিবারের সদস্যরা তাদের পারিবারিক বাড়ি থেকে বেশি দূরে না থাকলেও বছরে শুধু একবার দুর্গাপূজার সময় একত্রিত হয়। ২০০২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি তিতলি- গল্প এক অভিনেত্রীর মেয়েকে কেন্দ্র করে। মেয়েটির প্রিয় ফিল্মস্টারের সঙ্গে এক সময় তার মায়ের প্রণয় সম্পর্ক ছিল।২০০৩ সালে আগাথা ক্রিস্টির "দ্য মিরর ক্র্যাকড ফ্রম সাইড টু সাইড" অবলম্বনে ঋতুপর্ণ তৈরি করেন একটি "হুডানইট" রহস্য ছবি শুভ মহরত। এই ছবিতে বিশিষ্ট অভিনেত্রী রাখী গুলজার শর্মিলা ঠাকুরের সঙ্গে অভিনয় করেন নন্দিতা দাস। এই বছরই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস অবলম্বনে ঋতুপর্ণ তৈরি করে চোখের বালি। এই ছবিতেই তিনি প্রথম বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বর্যা রাইকে নিয়ে কাজ করে। ২০০৪ সালে ঋতুপর্ণের প্রথম হিন্দি ছবি রেনকোট মুক্তি পায়। এই ছবিটি ও. হেনরির ছোটোগল্প "দ্য গিফট অফ দ্য ম্যাজাই" (১৯০৬) অবলম্বনে নির্মিত। এই ছবিতেও ঐশ্বর্যা রাই অভিনয় করেছিলেন; সাথে ছিলেন অজয় দেবগন। এই ছবির শ্যুটিং শেষ হয়েছিল ১৭ দিনে।  ছবিটি শ্রেষ্ঠ হিন্দি ছবি বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পায়।  ২০০৫ সালে তাঁর বাংলা ছবি অন্তরমহল মুক্তি পায়। এটি ব্রিটিশ আমলের এক জমিদার পরিবারের গল্প। জ্যাকি শ্রফ জমিদার চরিত্রট করেন; আর তাঁর দুই স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেন সোহা আলি খান ও রূপা গাঙ্গুলী।[
    ২০০৭ সালে দ্য লাস্ট লিয়ার মুক্তি পায়। এটি একটি প্রাক্তন শেক্সপিয়ারিয়ান থিয়েটার অভিনেতার জীবনের গল্প। অমিতাভ বচ্চন কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়া প্রীতি জিন্টা ও অর্জুন রামপালও এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন।


    ২০০৮ সালে মুক্তি পায় খেলা। এটি মানব সম্পর্কের গল্প। এটি মণীষা কৈরালার প্রথম বাংলা ছবি। এই বছরই মুক্তি পায় তাঁর সব চরিত্র কাল্পনিক। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও বিপাশা বসু অভিনীত এই ছবিটি শ্রেষ্ঠ বাংলা ছবি বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পায়।২০০৯ সালে যীশু সেনগুপ্ত, অনন্যা চট্টোপাধ্যায়, দীপংকর দে ও মমতা শঙ্কর অভিনীত ছবি আবহমান মুক্তি পায়। এটি শ্রেষ্ঠ পরিচালনা বিভাগে জাতীয় পুরস্কার পায়।
    ঋতুপর্ণ দুটি সেলিব্রিটি চ্যাট শো সঞ্চালনা করেন। এগুলি হল ইটিভি বাংলার এবং ঋতুপর্ণ এবং স্টার জলসার ঘোষ অ্যান্ড কোম্পানি।  ঋতুপর্ণ বাংলা ফিল্ম ম্যাগাজিন আনন্দলোক সম্পাদনা করেন ১৯৯৭ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত।
    এছাড়া ঋতুপর্ণ অভিনয় জগতে অনন্য অবদান রাখে। ঋতুপর্ণ ঘোষ প্রথম অভিনয় করেন ওড়িয়া ছবি কথা দেইথিল্লি মা কু-তে। হিমাংশু পারিজা পরিচালিত এই ছবিটি মুক্তি পায় ২০০৩ সালে। ২০১১ সালে তিনি কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের আরেকটি প্রেমের গল্প এবং সঞ্জয় নাগের মেমরিজ ইন মার্চ ছবিতে অভিনয় করেন। আরেকটি প্রেমের গল্প ছবির বিষয় ছিল সমকামিতা।




    ঋতুপর্ণের শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি চিত্রাঙ্গদা। এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিত্রাঙ্গদার কাঠামো অবলম্বনে নির্মিত। এটি ৬০তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ জুরি পুরস্কার পায়।

    ঋতুপর্ণ ঘোষ ছিলেন ভারতের এলজিবিটি সম্প্রদায়ের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। জীবনের শেষ বছরগুলিতে তিনি রূপান্তরকামী জীবনযাত্রা নিয়ে নানা পরীক্ষানিরীক্ষা করছিলেন। তিনি নিজের সমকামী সত্ত্বাটিকে খোলাখুলিভাবে স্বীকার করে নেন, যা ভারতের চলচ্চিত্র জগতের খুব কম মানুষ করেছেন।

    মাত্র ৪৯ বছর বয়সে  ৩০ মে ২০১৩ হৃদ যন্ত্র বন্ধ হয়ে চলে যায় না ফেরার দেশে। ঋতুপর্ণনের এই অকাল প্রয়ানে বাংলা চলচিত্রের অপূরণীয়  ক্ষতি হয়।  

    সানজিদা রুমি কর্তৃক গ্রথিত http://www.alokrekha.com

    6 comments:

    1. সায়ান খানAugust 31, 2019 at 3:46 PM

      খুব সুন্দর লেখা। আমরা যারা ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবি দেখেছি কিন্তু তাকে ভালোভাবে জানি না এই লেখাটা মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম।অনেক ধন্যবাদ আলোকরেখাকে।

      ReplyDelete
    2. মিতা রহমানAugust 31, 2019 at 3:52 PM

      খুব সুন্দর লেখা।অনেক ধন্যবাদ আলোকরেখাকে ঋতুপর্ণ ঘোষের উপর তথ্যবহুল লেখা দেবার জন্য।

      ReplyDelete
    3. রেহানা সুলতানাAugust 31, 2019 at 4:26 PM

      খুব চমত্কার লেখা।ভিডিওটা খুব সুন্দর হয়েছে। ছবিটার গানের সাথে ঋতুপর্ণের মৃত্যর যে সংসমিশ্রন ঘটেছে তা অনবদ্য।

      ReplyDelete
    4. মমতা শঙ্করAugust 31, 2019 at 4:36 PM

      খুব মনকাড়া লেখা।মনকাড়া বলছি এই জন্য আজ ঋতুপর্ণের জন্মদিন এতো বড় মাপের একজন মানুষ এতো প্রতিভাবান তাকে কজন মনে রেখেছি। আমি ঘুরে ফিরে তাঁর ছবিগুলি দেখি আর ভাবি কত বড় অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেছে আমাদের দেশের তার এই অকাল প্রয়ানে। আর সানজিদা রুমি তাকে চিত্তে ধারণ করেছেন এটা সত্যি প্রাণকাড়া। অনেক ধন্যবাদ আলোকরেখাকে এই মোহন প্রতিভাবান ব্যক্তির জন্মদিনে তাঁকে স্মরণ করবার জন্য। জয় হোক আলোকরেখার।

      ReplyDelete
    5. মোহন সিরাজীAugust 31, 2019 at 4:47 PM

      সানজিদা রুমি আমার খুব প্রিয় একজন মানুষ। তার লেখা আমার অন্তরের অনেক কাছে মনে হয়। সাবলীল ভাষায় অনবদ্য শব্দমালায় লেখা যা পাঠকের মন ছুঁয়ে যায়। ঋতুপর্ণ ঘোষকে নিয়ে লেখাটা অনেক তথ্যবহুল। এতো বড় একজন প্রতিভাবান মানুষকে আমরা কজন মনে রেখেছি ? সানজিদা রুমিকে অশেষ ধন্যবাদ এনাম একটা লেখা প্রকাশ করার জন্য।

      ReplyDelete
    6. অদ্বিতী ব্যানার্জিAugust 31, 2019 at 5:24 PM

      সানজিদা রুমি আমার খুব প্রিয় লেখক ও কবি।। তার অনবদ্য লেখা আমাদের হৃদয়ের কাছে মনে হয়। সানজিদ রূমীর গুনের বর্ণনা করতে শুরু করলে তা কোথায় গিয়ে শেষ হবে জানি না। একাধারে তিনি এত সুন্দর একটা ওয়েব সাইট চালাচ্ছেন যেখানে আমাদের প্রজ্ঞা আলোকিত হয়। অনবদ্য লেখায় আমাদের ভালো লাগার দুয়ার খুলে দেন। অন্যদিকে ঋতুপর্ণ ঘোষের ভিডিও চিত্রটি অনন্য চোখে জল এসে যায়। সানজিদা রুমির দীর্ঘায়ু কামনা করি।

      ReplyDelete

    অনেক অনেক ধন্যবাদ