আলোকের এই ঝর্নাধারায় ধুইয়ে দাও -আপনাকে এই লুকিয়ে-রাখা ধুলার ঢাকা ধুইয়ে দাও-যে জন আমার মাঝে জড়িয়ে আছে ঘুমের জালে..আজ এই সকালে ধীরে ধীরে তার কপালে..এই অরুণ আলোর সোনার-কাঠি ছুঁইয়ে দাও..আমার পরান-বীণায় ঘুমিয়ে আছে অমৃতগান-তার নাইকো বাণী নাইকো ছন্দ নাইকো তান..তারে আনন্দের এই জাগরণী ছুঁইয়ে দাও প্রিয় পাঠক ~ alokrekha আলোক রেখা
1) অতি দ্রুত বুঝতে চেষ্টা করো না, কারণ তাতে অনেক ভুল থেকে যায় -এডওয়ার্ড হল । 2) অবসর জীবন এবং অলসতাময় জীবন দুটো পৃথক জিনিস – বেনজামিন ফ্রাঙ্কলিন । 3) অভাব অভিযোগ এমন একটি সমস্যা যা অন্যের কাছে না বলাই ভালো – পিথাগোরাস । 4) আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও , আমি তোমাকে শিক্ষিত জাতি দেব- নেপোলিয়ন বোনাপার্ট । 5) আমরা জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহন করি না বলে আমাদের শিক্ষা পরিপূর্ণ হয় না – শিলার । 6) উপার্জনের চেয়ে বিতরণের মাঝেই বেশী সুখ নিহিত – ষ্টিনা। 7) একজন ঘুমন্ত ব্যাক্তি আরেকজন ঘুমন্ত ব্যাক্তি কে জাগ্রত করতে পারে না- শেখ সাদী । 8) একজন দরিদ্র লোক যত বেশী নিশ্চিত , একজন রাজা তত বেশী উদ্বিগ্ন – জন মেরিটন। 9) একজন মহান ব্যাক্তির মতত্ব বোঝা যায় ছোট ব্যাক্তিদের সাথে তার ব্যবহার দেখে – কার্লাইন । 10) একজন মহিলা সুন্দর হওয়ার চেয়ে চরিত্রবান হওয়া বেশী প্রয়োজন – লং ফেলো। 11) কাজকে ভালবাসলে কাজের মধ্যে আনন্দ পাওয়া যায় – আলফ্রেড মার্শা
  • Pages

    লেখনীর সূত্রপাত শুরু এখান থেকে

    প্রিয় পাঠক

    প্রিয় পাঠক,
    এক বন্ধু সেদিন কথায় কথায় বলছিলেন আমাদের সৃষ্টিকর্তার যদি কোন ভাষা থাকে তবে  সেটা ইংরেজী-উর্দু-আরবী-বাংলা-সংস্কৃত ভাষা নয় সেটা হলো "নীরবতা"।  কথাটা মেনে নিতে ইচ্ছে হোলো।  ইচ্ছে হলো এই কারণে যে সারাটা পৃথিবী জুড়ে আজ যে অখন্ড নীরবতায় আমরা আমাদের নিজের দিকে তাকানোর সুযোগ পেয়েছি।  আমাদের অন্তরীণ জীবনে আমরা ক্রমান্বয়ে একটা উপলব্ধিতে আসছি, একটা উপসংহারে আসছি যে আমরা কত অল্পে আমাদের প্রাত্যহিক জীবন চালাতে পারি, আমরা নীরবতায় নিমগ্ন থেকে যোগাযোগ ঘটাতে পারি আমাদের ভেতরের আদি এবং অকৃত্রিম এর সাথে।  আর ওখানে পৌঁছে আমরা যখন পরস্পরের মুখোমুখি তখন আমাদের চারপাশ ঘিরে একরাশ সবাক নীরবতা।  

    যদি বলি, অনিবার্য্য একটা কারণে আলোকরেখাও গত কয়েক সপ্তাহ নীরব ছিল, পাঠক হয়তো বলবেন, তা আর বলতে !  তাই কোন কারণ দেখতে চাইনা এই বিশ্বাসে যে নীরবতায় নীরবতায় যে সুস্পষ্ট যোগাযোগ হয়েছে পাঠকে পাঠকে আলোকরেখায় তাদের অন্তরীণকালের বিচরণে,  যে সমস্ত লেখা তাঁরা খুঁটিয়ে দেখেছেন , নতুন করে পড়েছেন, তাতে আলোকরেখার নীরবতা আর তাঁদের নীরবতা মিলে সৃষ্টি হয়েছে এক অখন্ড উপলব্ধি ! আমরা জয়ী হবো ! ভালো থাকবে আমাদের সন্তানেরা!

    আমি আশা করছি এখন থেকে নিয়মিত নতুন কিছু পোস্ট করতে পারবো পাঠকদের জন্যে।   

    বিনীত,
    সানজিদা রুমি।  

    সানজিদা রুমি কর্তৃক গ্রথিত http://www.alokrekha.com

    4 comments:

    1. সানজিদা রুমীর অখন্ড নিরবতার কারণ তার শারিরীক অসুস্থতা নয় এই প্রার্থনা করছি! তবে দুশ্চিন্তা এড়াতে পারছি না! ভাবতে খুব কষ্ট হচ্ছে "আলোকরেখা" তাহলে মিইয়ে যেতে যেতে একসময় এই সাইট ভিজিট করার আর কোনো কারণ থাকবে না পাঠকদের শুধুমাত্র আর্কাইভ থেকে পুরোনো কিছুর খোঁজ করতে আসা ছাড়া!

      পাঠকদের মধ্যে কারো সাথে যদি সানজিদা রুমীর ব্যক্তিগত যোগাযোগের সুযোগ থাকে তাদের কেউ যদি দয়া করে উনার খবর নিয়ে "আপনাদের কথা"য় পোস্ট করেন তাহলে হয়তো আমরা জানতে পারতাম উনি কেমন আছেন।

      আমি নিজে আলোকরেখার ইমেইলে আমার দু'একটা লেখা পাঠিয়ে রেখেছি সেই কবে, কিন্তু সানজিদা রুমীর কাছ থেকে কোন সাড়া-শব্দ পাইনি এ যাবৎ! এ অবস্থায় দুশ্চিন্তা হওয়াটা নিতান্ত স্বাভাবিক!

      ReplyDelete
      Replies
      1. জ্বি ভাই রুমি কিছুটা অসুস্থ ছিলেন
        কিছুটা সুস্থ হলেন
        আবার বিপত্তি
        ওনার আদরের ছোট ভাইটা বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন
        রুমি বেদনায় নীল হলো
        এখন অনেকটা ভালো
        আমার সাথে গতকালই কথা হয়েছে
        সপ্তাহ খানিকের মধ্যে আলোকরেখা আবার আলোর দেখা পাবে
        ও কাজ করছে

        Delete
    2. অনেক অনেক ভালোবাসা আপু।

      ReplyDelete

    অনেক অনেক ধন্যবাদ